March 2025

আফ্রিকার কঙ্গোতে নববর্ষ ২০২৫ উদ্‌যাপন

বিপুল উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যে দিয়ে আন্তর্জাতিক নববর্ষ ২০২৫ উপলক্ষ্যে সুদূর আফ্রিকার Congo) কঙ্গোর Si-biti) সিবিটি শহরে তিন দিন ব্যাপী সাধনা শিবিরে প্রভাত সঙ্গীত, মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম’ অখণ্ড কীর্ত্তন, মিলিত সাধনা, গুরুপুজা স্বাধ্যায় হয়৷ বিভিন্ন আধ্যাত্মিক আলোচনা, নারায়ণ সেবা,দীক্ষা দান, যোগাসন, ললিত নৃত্য, কৌশিকী নৃত্য ও তাণ্ডব নৃত্য পরিবেশন৷ এছাড়া অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য দিক ছিল যা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তা হল সমাজে অবহেলিত Pygmie) পীগমি পরিবারদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ পর্ব৷ পরমারাধ্য বাবা পিগমি দের জন্য খুব বলতেন৷ তারা সমাজে অবহেলিত, পিছিয়ে আছে৷ দুইদিন ধরে তাদের মধ্যে খাদ্য বি

কীর্ত্তন ও সেবা প্রকল্পের চতুর্থ বার্ষিকী সম্পন্ন

১১ জানুয়ারি ২০২৫, আনন্দনগরের পগরো গার্লস প্রাউটিষ্ট ভবনে চতুর্থ বার্ষিকী তিন ঘণ্টাব্যাপী অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম’ নাম সংকীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ অনুষ্ঠানের সূচনা হয় মিলিত ঈশ্বর-প্রণিধান দিয়ে৷ এছাড়াও, বর্ণার্ঘ্যদান, স্বাধ্যায় ও তত্ত্বসভা অনুষ্ঠিত হয়৷

সমাজের দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য কম্বল ও বস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি ছিল আয়োজনের অন্যতম আকর্ষণ৷ পাশাপাশি, নারায়ণ সেবার মাধ্যমে সকল অংশগ্রহণকারীদের মধ্যাহ্ণ আহার বিতরণ করা হয়৷ এই মহতী আয়োজন আধ্যাত্মিক চেতনা ও সমাজসেবার এক অনন্য উদাহরণ স্থাপন করেছে৷

মেদিনীপুরে ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন ও শীতবস্ত্র বিতরণ

মেদিনীপুর ডায়োসিসের (পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম জেলা) নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী ২০২৫ সালের ৪ঠা ও ৫ই জানুয়ারি মেদিনীপুর শহরের বিদ্যাসাগর পল্লীর বাসিন্দা শ্রী জীতেন্দ্রনাথ বেরা ও শ্রীমতী রীতা বেরার বাসগৃহে ২৪ঘণ্টা ব্যাপী ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশনের পর ৪তারিখ বিকেল ৩টায় শুরু হয়ে পরদিন অর্থাৎ ৫তারিখ বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলে এই কীর্তন অনুষ্ঠান৷ আনন্দ মার্গীগণ ছাড়াও এলাকাবাসী ও আনন্দমার্গের শ্রদ্ধেয় সন্ন্যাসী গণ উপস্থিত ছিলেন৷ কীর্তন শেষে প্রসাদ গ্রহণ করেন সাড়ে তিন শতাধিক মানুষ৷ আয়োজক বেরা পরিবারের উদ্যোগে প্রকৃত দুঃস্থ ৩০জন মানুষের হাতে শীতবস্ত্র (চাদর) তুল

কেশিয়াড়ীর খড়িপাড়া ‘আনন্দ মঞ্জু’ মাস্টার ইউনিটে সেবাকাজ

স্বামী বিবেকানন্দের শুভ জন্মদিনে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ী ব্লকের অন্তর্গত খড়িপাড়া গ্রামে আনন্দ মার্গ ইউনিবার্সাল রিলিফ টীমের পক্ষ থেকে আনন্দ মঞ্জু মাস্টার ইউনিটে স্বামীজির জন্মদিন উদযাপনের পাশাপাশি নানান ধরনের সেবামূলক কর্মসূচি পালিত হয়৷ সারাদিন ধরে চলে অনুষ্ঠান৷ স্বামী বিবেকানন্দের প্রতিকৃতিতে আগত অতিথিবৃন্দের মাল্যদানের পর স্বামীজির জীবন ও এই এলাকায় আনন্দমার্গের বিভিন্ন সেবামূলক কাজের প্রশংসা করেন বক্তারা৷ আচার্য সর্বেশ্বরানন্দ অবধূত ছাড়াও বক্তব্য রাখেন সমাজসেবী হরেকৃষ্ণ সিং, অশোক রাউৎ, জেলা পরিষদ সদস্যা পলি সাহা, ভুক্তি প্রধান শুভাশীষ সাহু প্রমুখ৷ আগত বিশিষ্টজনের হাত দিয়ে দুই শতাধ

মেদিনীপুরে মার্গ গুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর পদার্পণ দিবস উদযাপন

২৫শে জানুয়ারী মেদিনীপুরশহরে কেরানীতোলা আনন্দমার্গ জাগৃতিতে মার্গগুরু শ্রীশ্রী আনন্দমূর্তিজীর ৪৩তম পদার্পন দিবস উপলক্ষ্যে সকাল ৯টা থেকে ৬ঘন্টা ব্যাপী ‘বাবা নাম কেবলম’ কীর্ত্তন, ঈশ্বর প্রনিধান, স্বাধ্যায় ও মিলিত আহার সহ প্রায় ২৫০ জন নরনারায়ণ সেবার মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে আগত বহু আনন্দমার্গীর সমাগমে অত্যন্ত আনন্দের সাথে উদযাপন করা হলো৷ ১৯৮১ সালের বিশেষ ওই দিবসে যাঁরা যাঁরা উপস্থিত ছিলেন তাঁদের মধ্যে বিশিষ্ট মার্গী শ্রীশংকর কুন্ডু, অসিত দত্ত,শশাঙ্ক পাত্র ও শ্রীমতি অপর্ণা দত্ত তাঁদের মনের অনুভূতির কথা ব্যক্ত করেন৷ এই অনুষ্ঠানের সাথে এই বছর পি.আর.

মেদিনীপুরে অনুষ্ঠিত হল পি আর সরকার স্কলারশিপ প্রদান অনুষ্ঠান

২৫শে জানুয়ারি, শনিবার মেদিনীপুর শহরের কেরানীটোলা আনন্দমার্গ স্কুলে পি আর সরকার স্কলারশিপ পরীক্ষার বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান সুসম্পন্ন হল৷ সমবেতভাবে ‘সংগচ্ছধবং’ মন্ত্রোচ্চারণের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান৷ অনুষ্ঠানের সভাপতি শ্রীশুভাশীষ সাহু সহ প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত প্রাক্তন শিক্ষক ড:নির্মলেন্দু দে, বিশেষ অতিথি অবধূতিকা আনন্দতপশীলা আচার্যা, শ্রী সুভাষ প্রকাশ পাল ও শ্রীরঞ্জিত কুমার ঘোষ মহাশয় মহান দার্শনিক ও ঋষি শ্রীপ্রভাতরঞ্জন সরকার এর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের পর আসন গ্রহণ করেন৷ তাঁদের পুষ্পস্তবক দিয়ে ও উত্তরীয় পরিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়৷ স্বাগত ভাষণ দেন শ্রীরঞ্জিত

আনন্দনগরে বৃহৎ অজগর সাপ

মধ্য আনন্দনগরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান হচ্ছে পসকা (পরিবেশ সংরক্ষণ কানন), যা প্রায় ত্রিশ একর জমির উপর বিস্তৃত৷ এই কাননে বিভিন্ন প্রকার গাছপালার সমাহার, যা আগে ছিল একদম বৃক্ষহীন ও নুরি পাথরে ভর্তি৷ ৩৫বছর আগে, গুরুদেব শ্রীশ্রী আনন্দমূর্ত্তিজীর নির্দেশে এই কাননের সৃষ্টি হয়৷ এখানে রয়েছে তিনটি তন্ত্রপীঠ ও একটি প্রাকৃতিক গুহা৷

খড়্গপুরে মার্গীয় পদ্ধতিতে অন্নপ্রাশন ও নামকরণ

২৬শে জানুয়ারী, রবিবার খড়্গপুরের অন্তর্গত মালঞ্চ এলাকায় স্বাতী মিত্র দাস ও শুভদীপ মিত্রের কনিষ্ঠ কন্যা প্রনীতির শুভ অন্নপ্রাশন আনন্দ মার্গীয় বিধিতে সুসম্পন্ন হয়৷ এই অনুষ্ঠানে পৌরহিত্য করেন অবধূতিকা আনন্দ শতদীপা আচার্যা৷ প্রভাত সঙ্গীত ও বাবা নাম কেবলম কীর্তন পরিবেশন করেন অবধূতিকা আনন্দ তপশীলা আচার্যা সহ অন্যান্য মার্গী দাদা দিদিগণ৷ উপস্থিত সকলকেই মার্গীয় বিধিতে অনুষ্ঠিত এই অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান আকৃষ্ট করে৷

হাওড়ায় পদার্পণ দিবস পালন

হাওড়ার উলুবেড়িয়ায় ১৯৭৯ সালের ১৬ই জানুয়ারি জগৎ গুরু শ্রীশ্রীআনন্দমূর্তিজী তাঁর পদধূলি দিয়ে উলুবেড়িয়ার তথা হাওড়ার মাটিকে ধন্য করেছেন৷ প্রত্যেক বৎসরের ন্যায় এই বৎসর ও উক্ত দিবস খুব সুন্দরভাবে আমরা উৎযাপন করলাম৷ অনুষ্ঠানে প্রভাত সঙ্গীত পরিবেশন ও কীর্তন পরিবেশেন করেন যথাক্রমে সুপ্রিয়া ভৌমিক, সুশান্ত শীল, মোনালিসা ঘোষ , বিমল সাউ প্রমূখ৷ সাধ্যায় পাঠ করেন সুব্রত সাহা, ১ম বক্তব্য রাখেন বকুল রায় মহোদয় তিনি তার বক্তব্যে ঐ দিনকার ঘটনার বিবরণ তুলে ধরেন৷ তারপর বক্তব্য রাখেন আচার্য প্রিয় কৃষ্ণানন্দ অবধূত তার বক্তব্যে তুলে ধরেন কীভাবে ভক্তবৃন্দ তার শ্রেষ্ঠ সম্পদ দিয়ে পরমপুরুষকে নিজের করে নিতে পারেন৷ এরপর য

বাকুলদায় অখণ্ড কীর্তন

গত ১২/০১/২০২৫, রবিবার, পাঁশকুড়ার বাকুলদায় সমীর ও কৃষ্ণা মাজির নবনির্মিত বাসভবনে গৃহপ্রবেশ উপলক্ষে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী অখণ্ড বাবা নাম কেবলম নাম সংকীর্তন ও তত্ত্বসভার আয়োজন করা হয়েছিল৷ পূর্ব ও পশ্চিম দুই মেদিনীপুর থেকে বহু মার্গী উপস্থিত হয়েছিলেন৷ অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন আচার্য কৃষ্ণনাথানন্দ অবধূত৷ এছাড়াও সুবোধানন্দ দাদা, রবীশানন্দ দাদা, স্মৃতিসুধা দিদি, প্রীতিসুধা দিদি, বিভুকনা দিদি, পৃর্ণপ্রাণা দিদি প্রমুখ শ্রদ্ধেয় দাদা-দিদিরা সারাক্ষণ উপস্থিত ছিলেন এবং কীর্তন ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে সর্বপ্রকার সহযোগিতা করেছেন৷ অনুষ্ঠান শেষে নারায়ণ সেবার ব্যবস্থা ছিল৷ সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন শ্রী অনন্ত কুমা