May 2021

ঝিকিরায় সেমিনার

গত ১৮ই এপ্রিল হাওড়া জেলার জয়পুর ব্লকের ঝিকিরা গ্রামে আনন্দমার্গ প্রচারক সংঘের হাওড়া ভুক্তি কমিটির পক্ষ থেকে একটি আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়েছিল বিশিষ্ট আনন্দমার্গী অমিয় মাইতির বাসগৃহে৷ উক্ত আলোচনা সভায় জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের মার্গী ভাই-বোনেরা উপস্থিত ছিলেন৷ ব্যবস্থাপনায় ছিলেন ভুক্তিপ্রধান সুব্রত সাহা, অমিয় মাইতি ও স্থানীয় মার্গী ভাই-বোনরা৷

৬ষ্ঠ দফার নির্বাচনেও অশান্তি বজায় থাকল

অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ বুথ, ভাঙচুর, গুলি চালানো, নানা অশান্তির ঘটনার মধ্যে দিয়ে শেষ হল ষষ্ঠ দফার নির্বাচন৷ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্যে, বিপুল ব্যয় করোনা অতিমারির মধ্যেও বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী এনে দীর্ঘ ৮ দফায় নির্বাচন করেও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন৷ ইতিমধ্যেই বাহিনীর গুলিতে ৪জন ও দুষৃকতির গুলিতে একজন নিহত হয়েছে৷ ষষ্ঠ দফার নির্বাচনেও রানাঘাট বাগদায় ৩৫ নং বুথে পুলিশের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে৷ তিন আহত হবার খবর পাওয়া গেছে, তবে বিকাল ৫টা পর্যন্ত গুলি চালনার কারণ ও পুলিশই যে গুলি চালিয়েছে এ বিষয়ে কোন তথ্যপ্রশাসনের কাছ থেকে পাওয়া যায়নি৷ মুখ্য নির্বাচন কমিশন প্রকৃ

সর্দিগর্মীতে চূর্ণ–নিম্বু ও আমপোড়ার শরৰৎ

সর্দিগর্মীর ঔষধ (হ’ল) চূর্ণ–নিম্বু (চূর্ণ–নেৰু)৷ আগে বলা হয়েছে কোন একটা পাত্রে খানিকটা চূণ তার দ্বিগুণ জলে ভালভাবে গুলে নিতে হয়৷ তারপর তাকে থিতিয়ে যেতে দিতে হয় অর্থাৎ তাকে থিতু (‘থিতু’ শব্দ ‘স্থিতু’ শব্দ থেকে আসছে)  অবস্থায় খানিকক্ষণ থাকতে দিতে হয়৷ চূণের জল থিতিয়ে গেলে চামচে করে ওপরের চূর্ণ–রহিত জল আস্তে আস্তে তুলে একটা পাত্রে ঢ়েলে নিতে হয়৷ এই চূণের জলে পাতিনেবুর ট্যাবা নেৰুর রস মিশিয়ে খুব অল্প মিছরি (নামে মাত্র) গুঁড়ো দিয়ে খেলে সর্দি–গর্মী ঙ্মগরমকালে ‘লু’ লেগে যাওয়া বা হঠাৎ হঠাৎ ঠাণ্ডা–গরমে জ্বর হয়ে গায়ের তাপমাত্রা এক লাফে চরমে উঠে যাওয়াৰ প্রশমিত হয়৷ তাছাড়া কাঁচা ৰেলের শরৰৎ, আমপোড়ার শরৰৎ স

কী খাচ্ছেন ভেবে দেখুন

ডাক্তারবাবু

সমগ্র বাংলায় সস্তার খাবারের দোকান চলছে বিষাক্ত রাসায়নিক ব্যবহার৷ অথচ মানুষ আগে–পিছে বিবেচনা না করে এই বিষই প্রতিদিন তৃপ্তি সহকারে খেয়ে চলেছে৷ কিন্তু লক্ষ্যণীয় বিষয় এই যে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর এই মারণ রাসায়নিক মিশ্রিত খাদ্য প্রতিরোধের দায় দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে চুপ কতে বসে আছে৷ এই চুপ করে বসে থাকার অর্থ নির্বোধ মানুষদেরকে তিলে তিলে মৃত্যু পথে ঠেলে দেওয়া৷ যেমন ফুটপাত বা ছোট খাট খাবার হোটেল কাম দোকানে  দেখবেন, আমিষ ঝোলতো বটেই, এমনকি আলুর দম রান্না করে ছোট আলমারিতে সামনে সাজিয়ে  রেখেছে৷ এই সকল তরকারীর অতি সুন্দর লাল রং দেখে মানুষ সহজেই আকৃষ্ট হয়৷ কিন্তু এই খাবার যে মানব তথা প্রাণীর দেহের জন্যে ক্

প্রসঙ্গ ঃ মেদিনীপুর

মেদিনীপুরের যেটা কথ্য বাংলা সেটা কিন্তু  ৰাংলা ভাষার বেশ একটা পুরোনো রূপ৷ ৰাংলার সাংস্কৃতিক জীবনেও মেদিনীপুরের স্থান খুবই উচ্চে৷ শত লাঞ্ছনার ভেতর দিয়ে দিন কাটালেও মেদিনীপুরের মানুষের প্রাণের স্পন্দন কখনও থেমে যায়নি৷ প্রাক্–পাঠান যুগে তো বটেই, পাঠান যুগে ও মোগল যুগেও এমন কি ইংরেজ আমলের গোড়ার দিকেও সেখানে দেখেছি চুয়াড়–বিদ্রোহ–স্বাধীনতার প্রচণ্ড আন্দোলন, তারপর ’৪২ সালের প্রাণ–কাঁপানো নাড়া–দেওয়া আন্দোলন৷ এই মেদিনীপুরের পশ্চিম দিকটা, মানে ঝাড়গ্রাম মহকুমার কথ্য ভাষা মধ্য রাঢ়ীয় উপভাষা৷ ওরই লাগোয়া ময়ূরভঞ্জ ও সিংভূমেও ওই একই উপভাষার প্রচলন রয়েছে৷ এই মেদিনীপুরেরই দক্ষিণাংশে রসুলপুর নদীর মোহনা থেকে সু

উচ্ছে

পরিচিতি ও প্রজাতি ঃ উৎস  কন্  টা ঞ্চ উৎসিকা৷ যে তরকারীটি খেলে শরীরের বিভিন্ন উৎস থেকে লালা উৎসারিত হয়ে খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে তাই–ই উৎসিকা৷ উৎসিকাঞ্ছউচ্ছিআঞ্ছউচ্৷ সে জন্যে উচ্ছে প্রথম পাতে খেতে হয়৷ আদিম অবস্থায় বা বন্য অবস্থায় উচ্ছে ৰাংলার পথে–ঘাটে এখনও জন্মায়৷ এই বুনো উচ্ছেগুলি আকারে খুব ছোট, অতিমাত্রায় তিক্ত ও ঔষধীয় গুণ এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী৷ দ্বিতীয় ধরনের উচ্ছে হ’ল চাষের উচ্ছে৷ বুনো উচ্ছেকে চর্চার দ্বারা উন্নীত করে চাষের উচ্ছের সৃষ্টি হয়েছিল৷ এই উচ্ছে আকারে কিছুটা বড়৷ তিক্ততা বুনো উচ্ছের চেয়ে কিছুটা কম৷ উত্তর ভারতে এই চাষের উচ্ছেকে বলা হয় ‘করেলী’৷ এই চাষের উচ্ছেকে চর্চার দ্বারা আবার

তুমি এসেছিলে

সুকুমার রায়

তুমি এসেছিলে সোনালী প্রাতে

আলোর ধারায় তমসা সরাতে৷

তোমার সন্তান যবে পথহারা

ঢেলেছ হৃদয়ে অপার করুণাধারা৷

পাপী-তাপি কত উচ্চ-নীচ জনে

ভেদ-বিদ্বেষ কভু করণিতো মনে৷৷

 

প্রভু তুমি অনাদিকাল ধরে

মিশে আছ বিশ্বচরাচরে

আঁধারে আলো জ্বালিয়ে

ঢালিছ সুধা ব্যথিত হৃদয়ে

সৃষ্টি স্থিতিলয়ের খেলা

কে জানে তোমার অনন্তলীলা

ভাংগাগড়া তোমার মননে

দিওঠাঁই তোমার শ্রীচরণে৷

 

কেগো তুমি এসেছিলে মোহনভাবে

জ্ঞানলোকের ধ্রুবতারা রূপে

আঁধারের কালোয় যবে ধরা

তোমরা পরশে পেল প্রাণ সারা

আহ্বান

কৌশিক খাটুয়া

শান্তি মানুষের জন্মগত অধিকার৷

সে অধিকার কেড়ে নেয় যারা

কর তার প্রতিকার৷

যেখানে বাঁচার মতো আলো নাই,

ক্ষুণ্ণি নিবৃত্তির খাদ্য নাই,

নাই প্রকৃতির নির্মল জল ও বাতাস,

প্রতিপদে সাড়া পাই

নিপীড়িত মানুষের হতাশার দীর্ঘশ্বাস৷

সেই চির আঁধারের নিষ্প্রাণ রাজ্যে

নাইবো থাকলো কাঙ্খিত জাগতিক বৈভব,

সে রাজ্যে আসুক সভ্যতার আলো,

বন্ধ হোক মহাজনী বৃত্তি,

দারিদ্র্যের নির্মম পরিণতি,

স্তব্ধ হোক সকল পরাভব৷

চাই ফসল ফলাবার জমি,

উন্মুক্ত আকাশের নীচে শান্তির কুটির৷

চাই নির্মল বাতাস,

চিড়িয়াখানার বন্যপ্রাণীর আক্রমণ

১৯৯৪ সালে আলাস্কার  চিড়িয়াখানায় চিড়িয়াখানার প্রাচীর ডিঙ্গিয়ে এক মহিলা পর্যটক ছবি তোলার উদ্দেশ্যে মেরুপ্রদেশের এক ভাল্লুকের কাছাকাছি হলে, বিরক্ত হয়ে ভাল্লুকটি তাঁকে আক্রমণ করে৷ ফলে মহিলা পর্যটক দারুণভাবে জখম হন৷ কিন্তু তিনি প্রাণে বেঁচে যান৷

 কলকাতার চিড়িয়াখানায় ১৯৯৬ সালে শিবা নামে একটি বাঘের আক্রমণে মৃত্যু হয় এক যুবকের৷ সে বাঘের এনক্লোজারে নেমে বাঘের গলায় মালা পরাতে গিয়ে ছিল৷ ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু ঘটে৷

২০০৭ সালে গুয়াহাটি চিড়িয়াখানায় এক যুবকের সখ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের ছবি মোবাইলে খুব কাছ থেকে তুলতে গেলে বাঘের আক্রমণে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু ঘটে৷

স্টোকস্‌ নিয়ে চিন্তিত রুটরা

৪ই অগাষ্ট থেকে ট্রেন্ট ব্রিজে শুরু হওয়া প্রথম টেস্ট ম্যাচে দেখতে পাওয়া যাবে না বেন স্টোকস্‌কে৷ শুক্রবারই জানানো হয়েছে তাঁর ভাঙা আঙুলে অস্ত্রোপচার করা হবে৷ ফলে অন্তত তিন মাস মাঠের বাইরে থাকবেন তিনি৷ তাই ৪ই অগাষ্ট থেকে ট্রেন্ট ব্রিজে শুরু হওয়া প্রথম টেস্টে তাঁকে দেখতে না পাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল৷

জুলাইয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সীমিত ওভারের সিরিজও ২৪ জুলাই থেকে শুরু হতে পারে কিন্তু ‘দ্য হানড্রেড’ লিগেও তিনি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছেন৷ ইসিবি চায়, ঘরোয়া ক্রিকেটে ডারহাম বা দ্য হানড্রেডে খেলে নিজেকে ফিট প্রমাণ করে জাতীয় দলে আসুন স্টোকস৷