রাষ্ট্রসঙ্ঘে স্বীকৃতি পেল বাংলা ভাষা

গত ১০ই জুন রাষ্ট্র সংঙ্ঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বহুভাষাবাদের পক্ষে অ্যান্ডোরা ও কলম্বিয়ার আনা প্রস্তাব গৃহীত হয়৷ গৃহী

নিজস্ব সংবাদদাতা

আনন্দমার্গ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রের যুগান্তকারী আবিষ্কার

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ছেলে সাবির হোসেন এক বিশেষ ধরণের পাউডার আবিষ্কার করেছেন যা ব্যবহারে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ক্ষতস্থানের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে৷ পি.এন.এ.

সুপ্রিম কোর্টে সাতে নেই বাংলা প্রতিবাদে সরব ‘আমরা বাঙালী’

সুপ্রিম কোর্ট তার রায় প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে হিন্দী, ইংরাজীর সাথে আরও পাঁচটি ভাষাকে বেছে নিয়েছে৷ তার মধ্যে উড়িয়া, অসমিয়া থাকলেও বাংলা ভাষার স্থান হয়নি নিজস্ব সংবাদদাতা

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আবেদন

‘‘মানুষ যেন মানুষের তরে সবকিছু করে যায়৷

               একথাও যেন মনে রাখে পশুপাখী তার পর নয়

নিজস্ব সংবাদদাতা

প্রধানমন্ত্রীর একনায়কতান্ত্রিক মানসিকতা দেশবাসী বর্জন করল

প্রবীর সরকার

২০১৯-এর বিপুল জয়ে দিশেহারা হয়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী ও তার দল৷ তাই গণতন্ত্রের রীতিনীতি ভুলে গত পাঁচবছরে বিরোধী দলকে কোনরকম পাত্তাই দেয়নি৷ একের পর এক জনস্বার্থ বিরোধী আইন সংসদে পাশ করে নিয়েছে বিরোধীদের সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে৷ কিন্তু একটা সরকারের আয়ু যে পাঁচবছর বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী সেটা ভুলে গিয়েছিলেন৷ তাই এই নির্বাচনে জনগণ তাঁকে মনে করিয়ে দিলেন, গণতন্ত্রে একের আস্ফালন একের স্পর্ধার কোন স্থান নেই৷

ভৌতিক সম্পদের যথার্থ উপযোগ ও সঞ্চয় প্রসঙ্গে

প্রাউটিষ্ট ফোরাম

সম্পদ তিন ধরণের– ভৌতিক সম্পদ, মানস সম্পদ ও আধ্যাত্মিক সম্পদ৷ ভৌতিক সম্পদ বলতে বোঝায় যা পঞ্চভূত দিয়ে তৈরী৷ যেমন ধন দৌলত, জমিজমা প্রভৃতি–যে সম্পদ চোখে দেখা যায় বা আমাদের ইন্দ্রিয়ানুভুতির মধ্যে আসে৷

প্রকৃতপক্ষে পরম ব্রহ্ম মানুষের সমস্ত ধরণের অভাব পূরণের জন্যে নানান ধরণের সম্পদ সাজিয়ে রেখেছেন কিন্তু আমরা এই সমস্ত সম্পদের যথার্থ উপযোগ গ্রহণ করতে জানি না বা করি না৷ মানুষের সমস্ত অভাবের মূল কারণ এইটাই, সমস্ত সমস্যার মূল কারণ এইটাই৷

তাই কীভাবে সমস্ত সম্পদের যথার্থ উপযোগ গ্রহণ করতে হবে–প্রাউট–প্রবক্তা তাঁর নবোদ্ভাবিত তত্ত্বে সেই নীতিটাই তুলে ধরেছেন৷

বিজ্ঞান সংবাদ-৬

সমরেন্দ্রনাথ  ভৌমিক

আমাদের পরমার্ধ গুরুদেব শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তিজী এত তড়িঘড়ি পৃথিবীতে আবির্ভূত হ’য়েই বলেছেন---পৃথিবীর দূষণ এতটাই দ্রুত দূষণের দিকে এগিয়ে চলেছে যে, যাতে ক’রে খুব শীঘ্রই পৃথিবীটাই বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাবে৷ তাই ‘ৰাৰা’ স্বয়ং নিজেই বলেছেন---‘‘এই অযোগ্য পৃথিবী হ’তে পৃথিবীর মানুষকে অন্য গ্রহ হ’তে গ্রহান্তরে অতি দ্রুত সরিয়ে নিতেই হবে৷ যারা বিজ্ঞান উৎসুক ব্যষ্টি তাঁরা হয়ত অনেকেই জানেন না অথবা বিজ্ঞানের প্রতি বিশেষ আগ্রহ নেই তাঁদের জন্য এটা বিজ্ঞানের সাহায্যে ব্রহ্মাণ্ড বাGalaxy সম্বন্ধে  সংক্ষেপে আলোচনা করে নেব৷

সদ্‌বিপ্রের হাতে শাসন ক্ষমতা না এলে দেশটাই বাঁচবে না

প্রভাত খাঁ

ভারতের মতো অতি সাধারণ একটি দারিদ্র্য ক্লিষ্ট ১৪০কোটির মতো জনসংখ্যার দেশে যেখানে দীর্ঘ ৭৭ বছর গণতান্ত্রিক স্বাধীনতার দেশে আজ অধিকাংশ মানুষ প্রায় অর্দ্বভুক্ত অবস্থায় থাকেন সেখানে সাধারণ নির্বাচনে জনসমর্থন পেতে রাজনৈতিক দলগুলি যেভাবে অর্থ ও শক্তি ক্ষয় করছে৷ যাঁরা নির্বাচিত হয়ে শাসক ও বিরোধী দলের প্রতিনিধি জনগণের সমস্যা ও সমাধানের বিষয়গুলির সম্বন্ধে যেমনটি আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করা উচিত তা না করে কেবল পরস্পর শাসক ও বিরোধী দলের প্রতিনিধিগণ লোকসভা, বিধান সভায় এমন কি পঞ্চায়েতগুলির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে চিৎকার ও কলহে লিপ্ত থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজের দিনগুলি নষ্ট করে নিজেদের প্রাপ্য গণ্ডা বুঝে স্বস্থানে

বাঙালীর স্বরাজ

মনোজ দেব

‘‘যে মানুষ বলে ‘আগে ফাউণ্টেনপেন পাব তার পরে মহাকাব্য লিখব’, বুঝতে হবে তার লোভ ফাউণ্টেনপেনের প্রতিই, মহাকাব্যের প্রতি নয়৷ যে দেশাত্মবোধী বলে ‘আগে স্বরাজ পেলে তার পরে স্বদেশের কাজ করব’, তার লোভ পতাকা ওড়ানো উর্দি-পরা স্বরাজের রঙকরা কাঠামোটার পরেই৷ একজন আর্টিস্ট্‌কে জানি, তিনি অনেক দিন থেকে বলে এসেছিলেন, ‘রীতিমত স্টুডিয়ো আমার অধিকারে না পেলে আমি হাতের কাজ দেখাতে পারব না৷’ তাঁর স্টুডিয়ো জুটল, কিন্তু হাতের কাজ আজও এগোয় না৷ যতদিন স্টুডিয়ো ছিল না ততদিন ভাগ্যকে ও অন্য সকলকে কৃপণ বলে দোষ দেবার সুযোগ তাঁর ছিল স্টুডিয়ো পাবার পর থেকে তাঁর হাতও চলে না, মুখও

গণিত চর্চায় মহর্ষি কপিল

সমরেন্দ্রনাথ  ভৌমিক

আজকে প্রবন্ধের বিষয় হ’ল মহর্ষি কপিলকে নিয়ে৷ মহাভারতের শ্রীকৃষ্ণের যুগের সমসাময়িক মানুষ ছিলেন মহর্ষি কপিল৷ যে সময়ে মহর্ষি কপিল জন্মে ছিলেন, সে সময় ছিল আধ্যাত্মিক শিক্ষা, ছিল পুস্তক কিন্তু ছিল না কোন সুসঙ্কলিত দর্শন৷ ঠিক এমনি এক সময়ে সর্বপ্রথম মহর্ষি কপিলই সুসঙ্কলিত দর্শন রচনা করে মানব সমাজকে উপহার দিয়েছিলেন৷ পৃথিবীর প্রথম দর্শন সৃষ্টি হয়েছিল এই ভারতবর্ষের মাটিতেই৷ পৃথিবীর প্রথম ও প্রাচীনতম দর্শন হ’ল মহর্ষি কপিলের দর্শন৷

সোস্যাল মিডিয়া নোতুন পৃথিবীর স্বপ্ণ দেখাক

কণিকা দেবনাথ

 প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া নামক একটি নোতুন জগতের সাথে আমাদের পরিচিতি ঘটেছে৷ একবিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্ণ থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার পথ চলা শুরু৷ বর্তমান সময়ে এর প্রভাব ও বিস্তার উপেক্ষা করার মতো নয়৷ আট থেকে আশি সকলের কাছেই সমাদর লাভ করেছে সোস্যার মিডিয়া পরিবারের সদস্যবৃন্দ যেমন--- ফেসবুক, হোয়াটস আপ, টুইট্যার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি ইত্যাদি৷

লক্ষ কোটি মানুষের মেল বন্ধন ঘটেছে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে৷ আঙুলের স্পর্শে ভৌগোলিক দূরত্ব মুছে যাচ্ছে, দেশ-মহাদেশ -মহাসাগর অতিক্রম করে মানুষ মিশে যাচ্ছে, একাকার হয়ে যাচ্ছে স্থান-কাল-পাত্র উপেক্ষা করে৷

প্রত্যেক নাগরিককে স্বনির্ভর করাই হল গণতন্ত্রের লক্ষ্য

প্রভাত খাঁ

অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছে৷ সাত দফা নির্বাচনের ইতোমধ্যে চার দফা শেষ হয়েছে৷ পশ্চিমবঙ্গেও শান্তিতে চার দফার ভোট শেষ হয়েছে৷ কিন্তু নির্বাচনী প্রচারে পরস্পরের প্রতি অশালীন ভাষায় গালিগালাজ ছাড়া জনগণের জীবন যাপনের মান উন্নয়নের কোন বার্র্ত নেই৷ তাই এই আলোচনার বিষয় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের লক্ষ্য কি হবে৷ বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্রের দাম যে ভাবে বাড়ছে তাকে সামাল দিতে দারিদ্র্য সীমার নীচে যারা বাস করছে আর নিম্ন মধ্যবিত্ত সমাজের যে দারুণ অর্থনৈতিক দুরবস্থা তাকে মানিয়ে নিয়ে দিন যাপন করাটা দিন দিন অসহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে সেদিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে মূলতঃ কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে ও সমাজের সহানু

গণিত চর্চায় মহর্ষি কপিল

সমরেন্দ্রনাথ ভৌমিক

আজকে প্রবন্ধের বিষয় হ’ল মহর্ষি কপিলকে নিয়ে৷ মহাভারতের শ্রীকৃষ্ণের যুগের সমসাময়িক মানুষ ছিলেন মহর্ষি কপিল৷ যে সময়ে মহর্ষি কপিল জন্মে ছিলেন, সে সময় ছিল আধ্যাত্মিক শিক্ষা, ছিল পুস্তক কিন্তু ছিল না কোন সুসঙ্কলিত দর্শন৷ ঠিক এমনি এক সময়ে সর্বপ্রথম মহর্ষি কপিলই সুসঙ্কলিত দর্শন রচনা করে মানব সমাজকে উপহার দিয়েছিলেন৷ পৃথিবীর প্রথম দর্শন সৃষ্টি হয়েছিল এই ভারতবর্ষের মাটিতেই৷ পৃথিবীর প্রথম ও প্রাচীনতম দর্শন হ’ল মহর্ষি কপিলের দর্শন৷