প্রবন্ধ

প্রায় সব খাদ্যদ্রব্যেই যে ভেজাল!

নিজস্ব প্রতিনিধি

উৎসবের বাজার--- কী খাবেন? প্রায় সব খাদ্যদ্রব্যেই  যে ভেজাল৷ বাজারে গেছেন৷  দেখছেন, বেশ টাটকা শাকসব্জি, সবুজ টাটকা চকচকে উচ্ছে পটোল৷ না, এগুলো টাটকা  শাকসবজীর  রং নয়৷ টাটকা দেখানোর  জন্যে ক্ষতিকারক সস্তা রং  মেশানো হয়েছে, যা মপেটে গেলে নানান্ ধরণের রোগ সৃষ্টি করে৷ ক্যানসারও হতে পারে৷

মানব মনের বিকাশ ঃ সমাজগুরুর দায়িত্ব

আচার্য্য ত্রিগুণাতীতানন্দ অবধূত

মনই হচ্ছে মানব জীবনের মূল সম্পদ৷ মনের সম্পূর্ণ বিকাশের  মধ্য দিয়ে একটি মানব শিশু তার মূল লক্ষ্যে অনেক উচ্চে উপনীত হ’তে পারে৷ তার সুপ্ত মনের কোণে আশা-আকাঙ্খা লুকিয়ে আছে৷ তারা চায়  নিজেকে সম্পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে৷ তা কি আজও তা সম্ভব? চারিদিকে যেন আজও প্রকৃতির নির্মম রূপ, ঝড়-ঝঞ্জা ও অগ্ণুৎপাত প্রতিটি মুহূর্ত তাদের ধবংস করার জন্যে প্রস্তুত৷ কী করে প্রতিষ্ঠিত হবে সেই মানব জীবন? তাদের মনেও তো রয়েছে মহামানবের স্বপ্ণ৷ হবে কি সেই স্বপ্ণ পূরণ? কে দেবে তাদের অনুকূল পরিবেশ?

মানব জীবনে বিজ্ঞান ও ধর্ম

সৌমিত্র পাল

পূর্ব প্রকাশিতের পর

ধর্ম ও ধর্মমত :

বিশ্বের  সমস্ত আগুন- জল-চুম্বক প্রভৃতির যেমন এক ধর্ম তথা একই গুণ তেমনি বিশ্বের সকল প্রান্তে  মানুষের ধর্ম ও এক আর তা হল- মানব ধর্ম৷ এখানে এই যুক্তিতে সমর্থন করেই মন্তব্য করেছেন:

‘‘ধর্ম কখনো বহু হয় না ধর্ম একই আর তার কোন প্রকার নেই ৷ মত বহু হতে পারে  এমনকি  যত মানুষ তত মত হতে পারে, কিন্তু তাই বলে ধর্ম বহু হতে পারে না৷ (‘‘সত্যানুসরণ’’)

ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস এক চরম বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস

প্রভাত খাঁ

পা পা করে কালধর্মে দেশ এগিয়ে চলেছে কারণ কিছুই থেমে থাকে না৷ আজ অনেকেই আছেন যাঁরা সেই ১৫ই আগষ্ট ১৯৪৭ সালের কথা স্মরণ করতে পারেন৷ আজকের মত সেদিন টি.ভি.র মত ব্যাপকভাবে প্রচার মাধ্যম ছিল না৷ সংবাদপত্রের সংখ্যাও ছিল গুটি কয়েক তবে  সেদিন  সরকারী বেতারযন্ত্র ছিল খুবই সচেতন৷ বেতারে যেভাবে সংবাদ পরিবেশিত হত, আজ কিন্তু তেমনভাবে কলকাতা বেতার কেন্দ্র ও দিল্লির বাংলা প্রচারকেন্দ্র থেকে  তেমন গুরুগম্ভীর ভাষায় সংবাদ প্রচারিত হয় না৷ অনেক টিভিতে সংবাদ প্রচারিত হয় ঠিকই কিন্তু সংবাদের বিষয়বস্তু ও সংবাদ প্রচারের ধরণটি মনকে আকৃষ্ট করে না৷ সেদিনের সংবাদ প্রচারে যে দৃঢ় গুরুগম্ভীর  কন্ঠস্বর শোনা যেত তেমনটি আজ আর ন

আমরা কোথায় চলেছি?

আচার্য সত্যশিবানন্দ অবধূত

আমরা, আজকের অধিকাংশ মানুষ, ছাত্র-ছাত্রা, যুবক-যুবতী --- আমরা কোথায় চলেছি? আমরা তো প্রতিদিন প্রচন্ড ব্যস্ততার  মধ্য দিয়ে ছুটে চলেছি  অর্থ, পদ, যশ এগুলির পেছনে বা এগুলির কোনো একটির  পেছনে৷ এর বেশি আমরা খুব একটা চিন্তা করছি না৷ তাই নয় কি?  হয়তো আজকের সমাজব্যবস্থায় এ ছাড়া উপায় নেই, বাঁচাবার পথ অবরুদ্ধ৷ বিশেষ করে অর্থ না হ’লে তো কিছুই হবে না৷ সব অন্ধকার দেখতে হবে৷ কথাটা মিথ্যে নয়৷   হয়তো ব্যষ্টিগতভাবে আজকের যা পরিস্থিতি তাতে কথাটা  অস্বীকার করার উপায় নেই৷ কিন্তু সমষ্টিগতভাবে অর্র্থৎ সমাজের দিক থেকে তো আমরা অন্যভাবে চিন্তা করতে পারি৷ 

কেন একথা বলছি?

বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক সংস্কার জনগণকে নিরাশ করেছে

প্রভাত খাঁ

আর বি আই-এর  ‘কাস্টোমার কনফিডেন্স সার্ভের  রিপোর্ট  মূলত চারটে বিষয়কে তুলে আনে, যেমন  আর্থিক স্থিতি, আয়, মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারত্ব৷  এই ব্যাপারে ৬টি মহানগরীর সমীক্ষা দেশের মানুষকে আশাহত করেছে৷

সাধারণ মানুষের মনে মোদি সরকারের প্রতি অসন্তোষ বেড়েছে৷  এটা সমীক্ষায় স্পষ্ট৷ সরকারের অর্থনৈতিক সংস্কারকে জনসাধারণ মেনে নিতে তো পারেই নি বরং ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে তাদের ভয় ও দুশ্চিন্তা অনেকাংশে বেড়ে গেছে৷ 

বর্তমান পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর উচিত জিটিএ চুক্তি সম্পূর্ণ বাতিল করা

নিজস্ব প্রতিনিধি

গত ১২ই সেপ্ঢেম্বর শিলিগুড়ির উত্তরকন্যায় সর্বদলীয় বৈঠকে বিমল গুরুং বেশ বড় ধাক্কা খেলেন৷ গুরুং-কে বাদ দিয়েই মুখ্যমন্ত্রী পাহাড়ের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের  জন্যে মিটিং করলেন৷

বিশ্বে প্রতি বছর ৮ লক্ষ আত্মহত্যা

পি.এন.এ :

  ১০ই সেপ্ঢেম্বর ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’৷  বিশ্বের ক্রমবর্ধমান আত্মহত্যার প্রবণতা রোধ করার জন্যে  বিশ্বের কয়েকটি দেশ ২০০৩ সাল থেকে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছিল এর বিরুদ্ধে জনমত তৈরীর জন্যে বিশেষ করে একটা দিন নির্দিষ্ট করতে, যেমন করে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিবস পালিত হয়৷ ২০১১ সালে ৪০ টি দেশ একমত  হয়ে প্রতিবছর  ১০ই সেপ্ঢেম্বর তারিখটিকে ‘বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে পালন  করে আসছে৷

প্রভাত সঙ্গীত দিবস উপলক্ষ্যে আমাদের এই ‘প্রভাতী’তে প্রভাত সঙ্গীতের বিপুল ভাণ্ডারের মধ্য থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েকটি গান তুলে ধরা হ’ল–

সম্পাদক

শিশুদের জন্যে গান

রাতের বেলায় সবাই ঘুমায় শিউলি কেন জাগে৷

বলতে হবে মা গো আমায় বলতে হবে আগে৷৷

আর ফুলেরা দিনে জাগে রাত্তিরে ঘুমায়৷

দিনের বেলায় সুবাস ঢালে মধুতে গান গায়৷৷

তাদের সাথে মোর পরিচয় আলোর অনুরাগে৷৷

ঘুমায় ময়না কুকুরছানা, ঘুমায় যে মৌমাছি৷

শিউলি তরু হেসে’ বলে আমি জেগে’ আছি৷

বলো না মা শিউলি জাগে কাহার অনুরাগে৷

শিশুর মনের মতো করেই মা একটা উত্তর দিলেন–

শোণরে খোকন, শিউলি জাগে রাতের অন্ধকারে৷

দিনের আলোয় লজ্জা পেয়ে’ মাটিতে যায় পড়ে’৷

রাতের শেষে শিউলি ঝরে হলে পড়েই ভোর৷

প্রভাতসঙ্গীত ঃ আঁধার থেকে আলোয় উত্তরণের সঙ্গীত

আচার্য মন্ত্রেশ্বরানন্দ অবধূত

অনেকে মনে করেন যে প্রভাতসঙ্গীত বুঝি প্রভাতকালীন সঙ্গীত অর্থাৎ এই সঙ্গীত বুঝি শুধু প্রভাতে গাওয়ার জন্যেই৷ আবার অনেকে মনে করেন, শ্রী প্রভাত রঞ্জন সরকার এই সঙ্গীত দিয়েছেন বলে এর নাম প্রভাতসঙ্গীত৷ এ সবই আংশিক সত্য৷ প্রভাতসঙ্গীত এই জন্যেই প্রভাতসঙ্গীত যেহেতু গানগুলি আমাদের অসৎ থেকে সৎ–এর দিকে, তমসা থেকে জ্যোতির দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্যে চিত্তকে উদ্বোধিত করে৷