রাষ্ট্রসঙ্ঘে স্বীকৃতি পেল বাংলা ভাষা

গত ১০ই জুন রাষ্ট্র সংঙ্ঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে বহুভাষাবাদের পক্ষে অ্যান্ডোরা ও কলম্বিয়ার আনা প্রস্তাব গৃহীত হয়৷ গৃহী

নিজস্ব সংবাদদাতা

আনন্দমার্গ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রের যুগান্তকারী আবিষ্কার

পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ছেলে সাবির হোসেন এক বিশেষ ধরণের পাউডার আবিষ্কার করেছেন যা ব্যবহারে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ক্ষতস্থানের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাবে৷ পি.এন.এ.

সুপ্রিম কোর্টে সাতে নেই বাংলা প্রতিবাদে সরব ‘আমরা বাঙালী’

সুপ্রিম কোর্ট তার রায় প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে হিন্দী, ইংরাজীর সাথে আরও পাঁচটি ভাষাকে বেছে নিয়েছে৷ তার মধ্যে উড়িয়া, অসমিয়া থাকলেও বাংলা ভাষার স্থান হয়নি নিজস্ব সংবাদদাতা

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আবেদন

‘‘মানুষ যেন মানুষের তরে সবকিছু করে যায়৷

               একথাও যেন মনে রাখে পশুপাখী তার পর নয়

নিজস্ব সংবাদদাতা

মনে পড়ে

মন্ত্র আনন্দ

আলিপুর সেন্ট্রাল জেল, ৭ই জুলাই, ১৯৩১

বউদি,

এইমাত্র তোমার চিঠিখানা পাইলাম৷ আমার জীবন কাহিনী জানাইবার সুযোগ হইল না৷ কী-ই বা জানাই বলোতো? আমার সকল কথাই তো তোমাদের বুকে চিরকাল আঁকা থাকিবে৷ তুচ্ছ কালির আঁচড় কি তাহাকে আরও উজ্জ্বল করিয়া তুলিতে পারিবে? আমার যত অপরাধ ক্ষমা করিবে৷ এ জন্মের মত বিদায়৷    তোমার ঠাকুরপো

বাঙালীর দুঃখ মোচন হয়নি কেন জবাব চাই, জবাব কই?

ভবেশ বসাক

সময়ের স্রোতে বয়ে গেছে কত কিছু! সুখ-দুঃখের জীবন তরীতে আমরা বাঙালীরা শুধু দিয়েই গেলাম৷ পিছন ফিরে তাকালে স্পষ্ট হয়  কত শত ঘটনা৷ বাঙালী জাতি নিঃস্বার্থভাবে সেবা করে গেছে সমাজের উন্নতির লক্ষ্যে৷ নিজ ভূমিতে স্থান দিয়েছে অন্য অনেক জাতিকে, অন্নহীনকে অন্ন দিয়েছে, গৃহহীনকে স্থান দিয়েছেন নিজ গৃহে৷ লক্ষ্য সকলকে নিয়ে সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকা৷ 

জল চাই আরও জল চাই

আচার্য মন্ত্রসিদ্ধানন্দ অবধূত

প্রকৃতির নির্মম পরিহাস!  মানুষের  সীমাহীন লোভের পরিণতি! প্রকৃতিকে জয় করার বিজ্ঞানের  ব্যর্থ প্রচেষ্টা !  পৃথিবীর তিন ভাগ জল এক ভাগ স্থল,সেই পৃথিবীর মানুষ জলের জন্য হাহাকার  করছে৷ কোথাও এক বুক জলে দাঁড়িয়ে মানুষ  এক ফোঁটা জলের জন্যে হাহাকার করছে৷ কোথাও রুক্ষ্ম-শুক্ষ মরুভূমিতে মানুষ এক বিন্দু জলের জন্যে বুক চাপড়াচ্ছে৷  জল থেকেও জল নেই অবস্থা!

কেন্দ্রের বর্তমান দিশাহীন আয়-ব্যয়মাতৃকা (বাজেট) কোনও আশার আলো তুলে ধরতে পারেনি

প্রভাত খাঁ

এটি দেশের এক অপরিচ্ছন্ন ঘাটতি আয়-ব্যয়মাত্রিকা (বাজেট), যা কোটি কোটি মানুষের জীবনে কোনও আর্থিক উন্নয়নের দিশা দেখাতে পারবে না, কারণ এই আয়-ব্যয় মাত্রিকা  দেশের বেকার সমস্যা সমাধানের কোনও পরিচ্ছন্ন দিশার সন্ধান দিতে পারেনি৷ এতে চরমভাবে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে, নারী না পুরুষ কে বাজেট পেশ করলেন সেটা বড় কথা নয়, এই বাজেটে পেট্রোল ও ডিজেলের মূল্য লিটার প্রতি দুই টাকা করে তাতে সর্বক্ষেত্রে আরও মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েই গেল৷

কেন নিরামিষ ভোজন করা বাঞ্ছনীয়

পূর্ণানন্দ রায়

ইংরাজীতে একটা প্রবাদ বাক্য আছে,‘‘If wealth is lost, nothing is lost, is health is lost something is lost, if character is lost, everything is lost’’ অর্থাৎ ধনসম্পত্তি হারালে কিছু ক্ষতি নাই, স্বাস্থ্য হারালে কিছু হারাল, কিন্তু চরিত্র হারালে সবই গেল৷ স্বামী বিবেকানন্দের মূল মন্ত্র ছিল---‘তোরা চরিত্রবান হ৷’

যোগ একদিবসের জন্যে নয়, সমগ্র জীবনের সুদৃঢ় ভিত্তি

মোহন সরকার

এক কথায় যোগ শরীর, মন ও আত্মার বিকাশের পথ৷ শরীরের বিকাশ মানে হ’ল শরীরের সমস্ত সম্ভাবনার সদব্যবহার করা, সোজা কথায় শরীরকে সর্বদা সুস্থ রাখা৷ যোগ মূলত আধ্যাত্মিক৷ যোগ মানে জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার সংযোগ, মনের সঙ্গে আত্মার সংযোগ৷ তাই যোগী বলতে গেলে তাঁদের বোঝায় যারা উচ্চতম আধ্যাত্মিক মার্গে রয়েছে, যাঁদের আত্মোপলব্ধি হয়েছে, তবে উচ্চ আধ্যাত্মিক মার্গে উঠতে গেলে শরীরটাকেও সুস্থ রাখতে হবে, তাই যোগ সাধনায় শরীরকে সুস্থ রাখার জন্যে বিভিন্ন যোগাসনের ব্যবস্থা রয়েছে৷ রোগ হলে তো ভালভাবে সাধনা করা সম্ভব নয়, তাই রোগ যাতে না হয় তার জন্যেই  এই ব্যবস্থা৷ যেমন, নিয়মিত কিছু কিছু আসন অভ্যাস করলে ও নিয়মমতো চললে শর

ভারত গৌরব  ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়

বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায়

ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়, ভারতের ইতিহাসে এক স্মরণীয় ও বরনীয় নাম৷ তিনি ছিলেন গণদেবতার  পূজারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী বিদ্যার্থী, যসস্যী চিকিৎসা বিজ্ঞানী, যোগ্য অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো ও কলকাতা কর্পোরেশনের অল্ডারম্যান ও মেয়র  বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য, চিকিৎসক, সমাজ সেবক, শিক্ষাবিদ ও সফল মুখ্যমন্ত্রী৷ এককথায় তিনি এক কিংবদন্তি  ব্যাষ্টিত্ব, যাঁকে নিয়ে আমাদের গর্বের অন্ত নেই৷ তাঁর চারিত্রিক গুণাবলী আমাদের প্রতিনিয়ত  বিস্মিত, প্রাণিত ও উজ্জীবিত করে৷

ফেসবুক, ওয়াটসআপ, ইন্টারনেট ঃ মানস-অর্থনৈতিক শোষণের  নব ছলাকলা

সুকুমার সরকার

একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় বিপদ পুঁজিবাদের মানস-অর্থনৈতিক শোষণ৷ এর সূক্ষ্ম জাল এমনভাবে বিস্তৃত, যা সাধারণ মানুষ তো দূরে থাক, তথাকথিত বুদ্ধিজীবী থেকে শুরু করে  পুঁজিবাদ বিরোধী কমিউনিষ্ট, ধর্মমতের ধবজাধারী মোল্লা, পাদ্রি, পুরোহিতেরা পর্যন্ত এর জালে জড়িয়ে যাচ্ছে৷ মোল্লা, পাদ্রি, পুরোহিতেরা তো চিরকালই জেনে বা না জেনে স্বার্থান্বেষীদের সমর্থন করে চলে৷ প্রশ্ণ আসতে  পারে, কমিউনিষ্টরা পুঁজিবাদীদের  ক্ষপ্পরে পড়লো কী করে?--- এটা আসলে পুঁজিবাদীদের মানস-অর্থনৈতিক শোষণের কৌশল৷

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে ভাঙার অশনি সংকেত

মুসাফির

এবারের লোকসভা নির্বাচনের পর ২০শে জুন প্রথম অধিবেশনে শাসক বিজেপি দলের তৈরী করা ভাষণ পাঠ করেন রাষ্ট্রপতি প্রথাগতভাবে৷ এতে বিগত সরকারের কাজের ফিরিস্তি পাঠ করে বিজয়ী সদস্যদের জ্ঞাত করেন৷