আদর্শ গ্রামোন্নয়ণের ভাবনা বিশ্বভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠার সোপান
আনন্দপূর্ণিমা ধর্ম মহাসম্মেলন সবেমাত্র শেষ হলো৷ গ্রামের মার্গীদের সুখ দুঃখের কাহিনীর কথা শুনছিলাম৷ সেটা ২০০৯ সালের জুন মাস, তখনও আনন্দনগর অঞ্চলে বৃষ্টির হদিস নেই৷ সকাল নয়টার পর ঘর থেকে বেরোলে শরীর যেন ঝলসে যায়, জিব শুকিয়ে কাঠ হয়ে যায়৷ এই তীব্র দাবদাহের পরিবেশে দু’তিন জন মার্গী বলছিলেন যে, ওদের পানীয় জলের কোন ব্যবস্থা নেই৷ গ্রামের কুয়োগুলো আরও একমাস আগেই শুকিয়ে খাঁ খাঁ করছে, ওদেরকে এক কলসি জল আনতে আসা যাওয়ায় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা ভেঙে গলা ভেজানোর ব্যবস্থা করতে হয়৷