স্বাধীনতার চুয়াত্তরে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
- Read more about স্বাধীনতার চুয়াত্তরে প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি
- Log in to post comments
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
বিশিষ্ট আনন্দমার্গী ও প্রাউটিষ্ট নেতা শ্রী পঙ্কজ মাহাতো গত ১৯শে সেপ্ঢেম্বর বিকাল ৩ ঘটিকায় পরলোক গমন করেন৷ তিনি ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গোড্ডার বাসিন্দা ছিলেন৷ মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৫ বছর৷ তিনি প্রবীণ আনন্দমার্গী শ্রীমতি সাবিত্রী মাহাতোর পুত্র৷ বেশ কয়েকবছর ধরে তিনি লিভার ক্যান্সারে ভুগছিলেন৷ তাঁর অকাল প্রয়াণে মার্গী ভাই-বোনেরা, প্রাউটিষ্ট কর্মীবৃন্দ ও পরিচিত বন্ধু-বান্ধব মহলে শোকের ছায়া নেমে আসে৷ তিনি প্রাউটিষ্ট ইয়ূনিবার্র্সলে একজন একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন৷ আনন্দমার্গ চর্র্যচর্য বিধিমতে তাঁর অন্ত্যষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন হয় স্থানীয় শ্মশান ঘাটে৷ আচার্য সুধাময়ানন্দ অবধূত শোকার্ত পরিবারের পাশে থেক
ভারত একটি কৃষি প্রধান দেশ৷ ভারতের বেশ কয়েকটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কৃষি ও কর্ষকদের বেঁচে থাকার জন্য স্বল্পমেয়াদি বা দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনা নেই৷ সেই কারণে কৃষিজীবিরা ৫০০০/১০০০০ টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ পরিশোধে অক্ষম হয়ে তাদের ভিটেমাটি বা নূ্যনতম সহায় সম্বলটুকু ক্রোক হওয়ার ভয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে৷ দিনে দিনে কর্ষকদের মৃত্যুর মিছিল লম্বা হয়ে চলেছে৷ অথচ ব্যষ্টিগত পুঁজিবাদীরা হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে ভারতীয় রাজনৈতিক নেতাদের হাতে, পার্টি বা ব্যাষ্টিগত ফান্ডে টাকার একটি অংশ জমা দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে৷ তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে কত রকমের আইন !
আগরতলা ঃ বাঙালী মহিলা সমাজের ত্রিপুরা রাজ্যকমিটির পক্ষ থেকে ১৮ই সেপ্ঢেম্বর গোর্খাবস্তির স্বাস্থ্য দপ্তরে ডেপুটেশন দেওয়া হয়৷ স্বাস্থ্য দপ্তরের অধিকর্র্তর মাধ্যমে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নয় দফা দাবী সম্বলিত একটি স্মারকপত্র দেওয়া হয়৷ দাবীগুলি ছিল--- করোনা চিকিৎসায় সমস্ত অব্যবস্থা দুর করতে হবে, করোনা আক্রান্তদের উপযুক্ত পরিষেবা দিতে যথেষ্ট পরিমানে চিকিৎসকও স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ করতে হবে, করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃতদের পরিবারকে ১০লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে ও আরও কয়েকটি দাবী ছিল৷
রাজ্য কমিটির পক্ষে প্রতিনিধি দলে ছিলেন শ্রীমন্তিদেব, গীতাঞ্জলি দাশ, সুদীপা রায় ও গৌরী দেববর্মন৷
আনন্দমার্গ ইয়ূনিবার্র্সল রিলিফটিমের মহিলা শাখার উদ্যোগে-কোভিড-১৯ মহাসংক্রমণ পরিস্থিতিতে কোচবিহার জেলার পুণ্ডিবাড়ীতে একটি চিকিৎসা শিবিরের আয়োজন করা হয়৷ ওই শিবিরে স্থানীয় জনসাধারণের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুস্থ থাকার উপায় সম্পর্কে সচেতন করা হয় ও প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধে ঔষধ বিতরণ করা হয়৷ স্থানীয় ৬০০ মানুষ ওই শিবিরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করায়৷
কৌশিতকী ছিলেন মহর্ষি অগসেত্যর পত্নী৷ মহর্ষি অগস্ত্য তাঁর জীবন কাটিয়ে দিয়েছিলেন আদর্শের প্রচারে, মানবিকতার সম্প্রসারণে৷ তাঁকে এই কাজে প্রতি পলে বিপলে সাহায্য করে থাকতেন তাঁর স্ত্রী কৌশিতকী৷ কৌশিতকী ছিলেন অত্যন্ত বিদুষী মহিলা ও ব্যাপক মানব হূদয়ের অধিকারিণী৷ কখনও অগস্ত্য তাঁকে নির্দেশনা দিয়ে কাজ করাতেন, কখনও বা তিনিও নব নব ভাব–তত্ত্ব উদ্ভাবনের দ্বারা মহর্ষি অগস্ত্যকে নির্দেশনা দিতেন৷ এই ভাবে উভয়ে মিলেমিশে কাজ করে গেছলেন মানব জীবনে দেবত্ব ভাবের উত্তরণের জন্যে৷
লক্ষণ ঃ সুনিদ্রার অভাব, রাত্রে বার বার পেশাব করতে ওঠা, মাথা ধরা ও মাথা ঘোরা, বুক ধড়ফড় করা বা বুকে বেদনা বোধ করা প্রভৃতি৷
কারণ ঃ
গন্ধরাজ গন্ধ ছড়াও চতুর্দিকে
নগরাজ প্রণত হও নির্ণিমেখে
মনরাজ আসছে যে আজ মধু রাতে
মালকোষেতে ঢেউ উঠেছে তার গীতিতে৷
মালতি মাতাও ভুবন মধুর হেসে
মানোময়ূর নাচ জুড়েছে তার আবেশে
লক্ষ তারা আলো জ্বালো গ্রহান্তরে
বক্ষমাঝে আসন পাতা ভক্তিভরে৷
হৃদয় আমার সিক্ত আজি প্রীতিরসে
রোমাঞ্চিত চিত্ত আমার তারই আশে৷
আসবে সে যে রাজার বেশে মধুর হেসে
মর্মজুড়ে বসবে আমায় ভালোবেসে৷
পিতার স্নেহ বোঝা অত সোজা নয়
সে সদা ব্যস্ত থাকে,
কাজ তাকে সদা ডাকে
স্নেহ ভালোবাসা যত কাজে পরিণত হয়৷৷
মায়ের মমতা মায়া
পিতার শ্রমের ছায়া
কায়া ছাড়া ছায়ার তো নেই পরিচয়৷৷
পিতা যদি না থাকিত
কাজ যদি না করিত
মমতা না থাকিত মাটির ধরায়৷৷
এর আগে আমি কয়েকবারই বলেছি যে মানুষের মত হাতীও যূথবদ্ধ জীব৷ হাতীর সবচেয়ে বড় শত্রু হ’ল সিংহ৷ হাতী চায় গহন অরণ্য৷ জায়গাটা ভিজে কি শুকনো তার অত বিচার নেই৷ তবে জলটা যেন নোনতা না হয়৷ আর জঙ্গল যেন বেশ ঘন হয়৷ সমতল ভূমি বা পাহাড় এ ধরণের বিচার হাতীর নেই৷ তবে কাছে পিঠে একটু জলাশয়ের তার প্রয়োজন৷ কারণ জলে নেবে ভালভাবে স্নান করা ও অনেকক্ষণ ধরে জলে খেলা করা হাতীর একটা স্বভাব৷ যে সব ফলে মাদকতা আছে অর্থাৎ খেলে একটু নেশা হয় হাতী সেসব ফলই ভালবাসে৷ আর ফল খাবার পরে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় হাতী জলে নেবে পড়ে ও অনেকক্ষণ থাকে৷ আফ্রিকায় এক ধরনের লাল অতিমিষ্ট জাম হয় যা থেকে চেষ্টা করলে চীনী তৈরী করা যেতে পারে৷ ওই জাম হাতী