March 2021

হরনগরে মেডিকেল ক্যাম্প

গত ১লা মার্চ সোমবার নদীয়া জেলার অন্তর্গত কৃষ্ণনগর শহর সংলগ্ণ হরনগর গ্রামে নদীয়া জেলা আনন্দমার্গ সেবাদল কর্তৃক আয়োজিত একটি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয় স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে৷ মেডিকেল ক্যাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন আনন্দমার্গ সেবাদলের (এল) দিল্লী সেক্টরের সেক্রেটারী অবধূতিকা আনন্দ চিরমধূরা আচার্যা৷ বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডাঃ প্রশান্ত দত্ত মহাশয়ের পরিচালনায় গ্রামের ৬০ জন দুঃস্থ ব্যষ্টিকে বিনামূল্যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করা ও ঔষধ দেওয়া হয়৷ কৃষ্ণনগর শ্যাঁকড়াপাড়া আনন্দমার্গ স্কুলের অধ্যক্ষা ব্রহ্মচারিনী সমর্পিতা আচার্যার উদ্যোগে এই মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত৷

দেশদ্রোহী-সরকারের সমালোচনায় শীর্ষ আদালত

নরেন্দ্রমোদি দিল্লী দখলের পর থেকেই সরকারের সমালোচনা করলেই দেশদ্রোহী তক্‌মা জোটে বিরোধীদের কপালে৷ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সমালোচনা মানেই দেশদ্রোহী নয় এমনই মন্তব্য করেন দেশের শীর্ষ আদালত৷

রাজ্যে আট দফা নির্র্বচন

রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট জানিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন৷ তবে এই নির্ঘন্ট নিয়ে রাজ্যের শাসকদল মোটেই খুশি নয়৷ শাসকদলের প্রশ্ণ যেভাবে জেলাগুলিকে ভাগ করে করে ভোট করার দিন ঠিক করা হয়েছে তাতে নির্বাচন কমিশনের কোন উদ্দেশ্য সাধিত হবে? এইভাবে ভোটের নির্ঘন্ট ঠিক করার পেছনে কেন্দ্রীয় শাসকদলের হাত আছে বলে অভিযোগ করে তৃণমূল৷

আগামী ২৭শে মার্চ প্রথম দফার বোট (ভোট) জঙ্গল মহলের একাংশে৷ এরপর যথাক্রমে ১লা এপ্রিল, ৬ই এপ্রিল, ৭ই এপ্রিল, ২২শে এপ্রিল, ২৬শে এপ্রিল ও ২৯শে এপ্রিল৷

রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনী নিঘর্ন্ট---

 

দিল্লির পুরসভা উপনির্বাচনে পঞ্জাবের ছায়া

পঞ্জাবের পর দিল্লী পুরসভার পাঁচটি ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়ল বিজেপি৷ দিল্লীর তিনটি পুরসভায় ক্ষমতায় আছে বিজেপি৷ কিন্তু তিনটি পুরসভার পাঁচটি ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে একটিতেও জয়ী হতে পারেনি বিজেপি৷ বিজেপির উল্লেখ্যযোগ্য পরাজয় শালিমারবাগ ওয়ার্ডে৷ এই ওয়ার্ডটি দীর্ঘদিন ধরে বিজেপির দখলে৷ বহু বছর ধরে শালিমারবাগ বিজেপির ভোট গড় বলে পরিচিত৷ এবার উপনির্বাচনে বিজেপির সেই দুর্গ ছিনিয়ে নেয় আম আদমি পার্টি৷ অন্যদিকে আম আদমির দখলে থাকা একটি ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছে৷ এতে অনেকেই দিল্লীতে কংগ্রেসের উত্থানের সূচনা দেখছেন৷

নদীয়া জেলার গাংনাপুরে ‘বাবা নাম কেবলম্‌ অখণ্ডকীর্ত্তন

গত ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১ রবিবার নদীয়া জেলার অন্তর্গত গাংনাপুর ইরোলী গ্রামে বিশিষ্ট আনন্দমার্গী দেবকুমার মণ্ডলের বাসগৃহে নদীয়া ও ২৪ পদ্দরগনা জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত শতাধিক দাদা-দিদি, ভাই-বোনের উপস্থিতিতে সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত তিনঘন্টা ব্যাপী মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ অখণ্ড কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ প্রভাত সঙ্গীত ও মানবমুক্তির মহামন্ত্র ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ পরিচালনা করেন-রাজলক্ষ্মী বণিক,সজল রায়, অবধূতিকা আনন্দ অন্বেষা আচার্যা, প্রিয়া সরকার, কাজল সরকার, আচার্য সত্যসাধনানন্দ অবধূত, ব্রহ্মচারিনী অনন্যা আচার্যা প্রমুখ৷ অখণ্ড কীর্ত্তন শেষে মিলিত সাধনা, গুরুপূজা ও স্বাধ্যায় হ

ত্রিপুরার কল্যাণপুরে অখণ্ড কীর্ত্তন

ত্রিপুরা খোয়াই জেলার  কল্যাণপুর নিবাসী বিশিষ্ট সমাজকর্মী ও আনন্দমার্গী শ্রী কেসব মজুমদারের বাড়িতে গত ২৮শে ফেব্রুয়ারী অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্‌’ মন্ত্র অনুষ্ঠিত হয়৷ খোঁয়াই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তমার্গীরা কীর্ত্তনে অংশগ্রহণ করেন ও স্বর্গীয় আনন্দ উপভোগ করেন৷ কীর্ত্তনশেষে মিলিত সাধনার পর আনন্দমার্গ দর্শন ও কীর্ত্তন মাহাত্যের ওপর বক্তব্য রাখেন প্রবীণ আনন্দমার্গী শ্রী দানিশ পাল৷ প্রায় আটশতাধিক মানুষকে নারায়ণসেবায় আপ্যায়ণ করা হয়৷

উত্তর ২৪পরগণায় অখণ্ড কীর্ত্তন

গত ২৬শে ফেব্রুয়ারী কাটাখালি নিবাসী আনন্দমার্গী শ্রী কালিপদ মণ্ডলের বাসভবনের সকাল ৯টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তিনঘন্টা অখণ্ড ‘বাবা নাম কেবলম্‌ ’ কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়৷ কীর্ত্তন ও মিলিত সাধনার পর কীর্ত্তন মাহাত্যের ওপর বক্তব্য রাখেন অবধূতিকা আনন্দ অন্বেষা আচার্যা, সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আচার্য প্রমোথেশানন্দ অবধূত৷

দেশদ্রোহী-সরকারের সমালোচনায় শীর্ষ আদালত

নরেন্দ্রমোদি দিল্লী দখলের পর থেকেই সরকারের সমালোচনা করলেই দেশদ্রোহী তক্‌মা জোটে বিরোধীদের কপালে৷ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের সমালোচনা মানেই দেশদ্রোহী নয় এমনই মন্তব্য করেন দেশের শীর্ষ আদালত৷

বধিরতা

লক্ষণ ঃ এই রোগে আক্রান্ত হবার প্রথমের দিকে রোগী কাণে ভোঁ–ভোঁ শব্দ শোণে ও ক্রমশঃ অনান্য সমস্ত শব্দই রোগীর কাছে অস্পষ্ট হয়ে যেতে থাকে৷

কারণ ঃ জন্মগত কারণ ব্যতিরেকে বধিরতা নিজে কোন রোগ নয়–অন্য রোগের প্রতিক্রিয়া মাত্র৷ তাই এ রোগের অজস্র কারণ থাকতে পারে৷

১) অতিরিক্ত কুইনাইন বা অন্য কোনবিষ ঔষধ রূপে দীর্ঘকাল ব্যবহার করলে শ্রবণশক্তি হ্রাসপ্রাপ্ত হয় বা স্তম্ভিত হয়ে যায়৷

২) পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে পেরৌঢ়ত্বে বা বার্দ্ধক্যে অনেক লোকের শ্রবণযন্ত্রের স্নায়ুপুঞ্জ দুর্বল হয়ে পড়ে ও তার ফলে বধিরতা দেখা দেয়৷

পোস্ত

পরিচয় ঃ ‘পপি’ নামে এক রকমের ছোট ফুলের গাছ ইয়ূরোপ থেকে এদেশে এসেছিল৷ এটি শীতকালের মরশুমী ফুল৷ ভারতে এখন শখের ফুল হিসেবে অনেকেই বাগানে চাষ করেন৷ ফুলের রঙ নানান ধরনের–লাল, শাদা, হলদে, ৰেগনে৷ এটি নির্দোষ বা নির্বিষ বর্গীয়৷ ফুল ঝরে যাবার পর এর গাছে যে ৰীজকোরক আসে সেটা ছোট ও লম্বাটে৷ তার গা চিরে দিলে যে রস বের হয় তা নির্দোষ৷ ৰীজকোরকে যে ৰীজ হয় তা কালচে রঙের৷ এই পপির যে প্রজাতিটি ওপিয়াম পপি নামে পরিচিত, তা কিন্তু ভারতে বিদেশ থেকে আসেনি৷ সেটা এদেশেরই ফুল৷ সাধারণ পপি ও ওপিয়াম–পপির মধ্যে তফাৎ হ’ল, সাধারণ পপির চেয়ে এর পাতা ৰড়, মোটা, পুষ্ট ও সতেজ ও একটু বেশী রকমের জোরালো সবুজ৷ সাধারণতঃ